ছেলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়তে নিয়ম অনুযায়ী ছেলেকে নিজ হেফাজতে নিতে এক বাবার আকুতি
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী বাবা-মায়ের বিবাহ বিচ্ছেদ হলে ছেলে সন্তান মায়ের হেফাজতে থাকে এবং খরচ বাবা দিয়ে থাকে এর পর ছেলে বাবার হেফাজতে থাকবে যদি মায়ের বিয়ে হয়। কিন্তু ছেলের ভরনপোষণ এবং কাবিনের টাকা সহ এক কালিন টাকা নিয়ে ছেলেকে নিজের হেফাজতে রেখেছে এক মা এর পর মাঝে মাঝে সাবেক স্বমীর কাছ থেকে টাকা আনত ছেলের জন্য কিন্তু একটি বারের জন্য ছেলেকে বাবার সাথে দেখা করতে দেয়নি ছেলের বয়স এখন ৯ বছর বর্তমানে ছেলের মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়ে সেই সামীর কাছে রয়েছে। ছেলে থাকে তার নানা-নানি মামার কাছে নিজের ছেলেকে পেতে এলাকার চেয়ারম্যান গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে যোগাযোগ করে শালিস মীমাংসার চেষ্টা করে শালিসে মা ছেলেকে দিতে চায় একদিন পর দুদিন পর কিন্তু দেয়না এদিকে ছেলের বয়স ৯ বছর পেরিয়ে গিয়েছে তাকে ভালো কোনো স্কুলে ভর্তি করা হয়নি ছেলেকে তার বাবার সাথে দেখা পর্যন্ত করতে দেয়া হয়নি ছেলে বর্তমানে বাবাকে চিনেইনা এর মধে মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়েছে ছেলের বাবা অবশেষে আইনের আশ্রয় নেয়। ছেলের মা কোর্টে গিয়ে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে বলে আমার বিয়ে হয়নি ছেলেকে নিয়েই আছি। এদিকে ছেলের বাবা ছেলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা ছেয়েছে।
বিগ্গাপন
ছেলের উজ্জল ভবিষ্যত এবং ছেলেকে অনিরাপদ ও অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ থেকে উদ্ধারের সহয়তা চেয়ে ছেলের বাবা জাহিদ হাসান দৈনিক কালের বার্তা ও সাপ্তাহিক মৌবাজার পত্রিকার সম্পাদক বরাবর সাথে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক,পুলিশ সুপার টাঙ্গাইল প্রেসক্লাব,চেয়ারম্যান বাসাইল কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, টাঙ্গাইল বাসাইল প্রেসক্লাব, কাঞ্চনপুর বি এ ফাজিল মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন, ঢাকা জাতীয় প্রেসক্লাব সহ বিভিন্ন দপ্তর বাবার লিখিত বক্তব্যে সহযোগিতা চেয় আবেদন এবং অভিযোগ করেন। তার লিখিত আবেদন ও অভিযোগঃ- যথাবিহিত সন্মান প্রদর্শনপূবক বিনিত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ জাহিদ হাসান,পিতা মোঃ আতোয়ার হোসেন,গ্রাম- আমতৈল,ইউনিয়ন,বহেরাতৈল,সখিপুর টাঙ্গাইল। বর্তমানে টাঙ্গাইলের একটি সুনাম ধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি একাডেমিক স্কুলে সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছি। বিগত ২১/০৬/২০১২ খ্রিঃ বাসাইল থানাধীন কাঞ্চনপুর,ইউনিয়নের পশ্চিম পাড়া এলাকার হায়দার আলী খান কালুর মেয়ে মোঃ সুমাইয়া আক্তার সোমার সাথে পারিবারিক ইচ্ছেতেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই। বিবাহের পর হইতে তার সাথে বনিবনা না হওয়ায় পারিবারিক ভাবে অশান্তি বিরাজ করে এর মধ্য ১৯/১১/২০১৩ খিঃ আমাদের একটি পুত্র সন্তান জন্ম হয়।তার নাম রাখাহয় আব্দুল্লাহ আল নোমান বর্তমানে তার বয়স নয় বছর। ছেলের জন্মের ৩ মাস পার হতেই আমার স্ত্রী আরো বেপরোয়া হয়ে যায় তার খেয়াল -খুশিমত চলা ফেরা করে বিধায় পারিবারিক কলহ আরো বাড়তে থাকে। বিষয়টি ঘরোয়া ভাবে এবং পারিবারিক ভাবে মিটানের জন্য বার বার চেষ্টা করি কিন্তু কোন ভাবেই তাকে বসে আনতে পারিনি। তিনি বাবার বাড়ি গিয়ে গোপনে টাঙ্গাইল নারী শিশু আদালতে আমার নামে একটি মিথ্যা মামলা করে এর পর কৌশলে আমার বাড়ি এসে ১৭ দিন অবস্থান করে বাবার বাড়ি চলে আসে।পরবর্তীতে মামলার বিষয় উকিল নোটিশের মাধ্যমে জানতে পারি। সে যেই তারিখে আমার নামে নির্যাতনের অভিযোগ করে মামলা করে সেই তারিখ গুলোতে আমি সরকারি চাকুরির ইন্টারভিউ দেয়ার জন্য ঢাকায় অবস্থান করি। যে কারনে কোর্টে মিথ্যা মামলা প্রমানিত হওয়ায় আদালত আমাকে খালাশ প্রদান করে। সে আমার সাথে মিথ্যা মামলা করতে পারে পরবর্তীতে আরও কিছু করতে পারে তাই আমি তাকে ১০/০৬/২০১৪ সালে তালাক প্রদান করি। পরে সে খোরপোষ দাবিতে পারিবারিক মামলা করে সেখানে শর্ত সাপেক্ষে তার সকল পাওনা মিটিয়ে দেয়া হয় আদালতের মাধ্যমে। ফলে আদালত একটি সোলে নামা করে দেয়। সোলেনামায় ৪ নং শর্ত অনুযায়ী বাদী অন্যত্র বিবাহ বসিলে ছেলে পিতার নিকট অবস্থান করিবে, মোকদ্দমার খরচ নিজ নিজ, অত্র সোলেনামা ডিগ্রির আংশ হিসেবে গন্য হইবে। যাবতীয় শর্ত মানিয়া ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ১ নং বাদী এবং বিবাদী উভয়েই স্বাক্ষর করি।বর্তমানে আমার ছেলের বয়স ৯ বছর। সোলেনামা অনুযায়ী (৭ সাত)বছর পর্যন্ত ছেলে মায়ের কাছে থাকবে। পরবর্তীতে যদি মায়ের বিয়ে না হয় তাহলে সে তার ইচ্ছে অনুযায়ী পিতা বা মায়ের কাছে থাকবে। কিন্তু যদি মায়ের অন্যত্র বিবাহ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে ছেলে তার পিতার অধীনে পিতার কাছেই থাকবে। ছেলের মায়ের সাথে কাঞ্চনপুর বি এ ফাজিল মাদ্রাসার গণিত শিক্ষক এমদাদুলের সাথে প্রায় এক থেকে দের বছর পূর্বে বিবাহ হয়। সেই বিয়ের দাওয়াতে কাঞ্চনপুর বি এ ফাজিল মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি প্রফেসর(অবঃ) আব্দুর রহিম খান এবং অত্র মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মোঃ আব্দুল বাতেন সহ অত্র এলাকার অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
বিবাহের পর এমদাদুল এবং সুমাইয়া আক্তার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের পশ্চিম পাড়া এলাকায় সাবেক মেম্বার রাজা মিয়ার বাড়িতে তার ভাইয়ের অংশের বাসায় স্বামী স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে একই ছাদের নিচে স্বামী স্ত্রীর মত বসবাস করছে। আমার ছেলেটি অসহায়ের মত বাবা মা ছাড়া নানা- নানীর সাথে বসবাস করছে। সুমাইয়া এবং এমদাদুল যে স্বামী স্ত্রী এই বিষয় ওই এলাকার সকল ব্যক্তিই জানে এ বিষয়ে কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান( তৎকালীন সময়ের চেয়ারম্যান) মোঃ মামুনুর রশীদ খান সুমাইয়া এবং এমদাদুল তারা দুজনেই স্বামী- স্ত্রী এবং তারা বিবাহিত এই মর্মে প্রত্যায়নপত্রও দিয়েছেন। আমার অভিযোগ আইন গতভাবে আমার ছেলে আমার কাছে থাকবে যেহেতু ছেলের মা’র বিবাহ হয়ে গিয়েছে। শুরু থেকেই আমার ছেলেকে আমার সাথে দেখা করতে দেয়নি। আমি বিশ্বস্ত সূত্রে যানিতে পারিলাম শিক্ষক এমদাদুল এবং তার বর্তমান স্ত্রী সুমাইয়া মিলে আমার ছেলেকে মোটা অংকের বিনিময়ে সুমাইয়ার ভাই প্রভাসী মোঃ সুমন খান এর কাছে বিক্রি করার ফন্দি করছে। সুমাইয়ার ভাই সুমন খান দুবাই প্রবাসী বিবাহিত জীবনের ১০ বছরেও কোন সন্তানাদি না হওয়ায় এমদাদুল এর সাথে মিলে সুমাইয়াকে নানা ভাবে লোভ দেখিয়ে আমার ছেলেকে আমার সাথে দেখা করতে দেয় না।আমার ছেলেকে আমার কাছে না দিয়ে সুমন খান তার কাছে বিক্রি করে দেয়ার সার্বিক চেষ্টা চালাচ্ছে। ছেলের ৯ বছর হয়ে যাচ্ছে কোনো ভালো স্কুলেও ভর্তি করে নাই।আমি বহুবার গিয়েছি কিন্তু আমার ছেলেকে কখনও আমার সাথে দেখা করতে দেয়নি এটা মানবাধিকার লঙ্ঘন। আমার অগোচরে আমার বিরুদ্ধে আমার সম্পর্কে তাকে ভুল বোঝানো হয় এতে তার কোমল মনে আঘাত পাচ্ছে। এ দিকে আমি আমার ছেলেকে আইনত ভাবে পাইতে আদালতে আবেদন করলে ছেলের মা সুমাইয়া আদালতে গিয়ে মিথ্যা বলছে তার বিয়ে হয়নি। কিন্তু এমদাদুল এবং সুমাইয়া কাঞ্চনপুর পশ্চিম পাড়ায় একই ছাদের নীচে স্বমী- স্ত্রী হিসেবে বসবাস করছে। এলাকা বাসীও জানে তারা স্বামী স্ত্রী হিসেবে এখানে আছে। আমার দাবী যদি তারা স্বামী স্ত্রী হয় তাহলে সুমাইয়া সরাসরি আদালতে মিথ্যা বলছে তার বিয়ে হয়নি আর এই মিথ্যা বলার জন্য তার শাস্তি দাবি করছি। আর যদি তাদের বিবাহ না হয় তাহলে স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে কাঞ্চনপুর ঐতিহ্যবাহী যুগ যুগ ধরে সুনামধন্য বি এ ফাজিল মাদ্রাসার একজন শিক্ষক বিবাহ ছাড়া কিভাবে স্বামী -স্ত্রী পরিচয় দিয়ে এই মাদ্রাসা একাকায় একই ছাদের নিচে অবৈধ ভাবে বসবাস করছে যেটা আইনগত ভাবে সামাজিক ভাবে এবং ধর্মীয় ভাবেও অপরাধ। এই অপরাধেরও বিচার দাবি করছি। আমি মনে করি আমার ছেলে তাদের কাছে বা নানির বাড়ি কোনক্রমেই নিরাপদ নয়। যে কোনো সময় যে কোন ধরনের ক্ষতি হতে পারে তাইআমার ছেলে সেখানে কোনো ক্রমেই নিরাপদ যে কোন ধরনের দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে বলে আমি মনে করি। আমার ছেলের নিরাপত্তার সার্থে তাকে ভালো বিদ্যালয়ে পড়া লেখা ও ছেলের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সার্থে ভালো পরিবেশে রাখা খুবই প্রয়োজন।সেক্ষেত্রে আমার হেফাজতে অথবা কোন ভালো আবাসিকে রাখা দরকার, ,প্রয়োজনে তার মা এবং আমি নিজেও যোগাযোগ সহ খোঁজ খবর রাখব এবং আমার ছেলের সার্বিক খরচ আমিই বহন করবো। যদি কতৃপক্ষ ছেলের নিরাপত্তা ও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ এর কথা বিবেচনা করে সরকারের হেফাজতে নিয়ে সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানে রাখা এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করিলে সেক্ষেত্রেও আমার কোনো আপত্তি নেই আমি সেখনেও আমার ছেলের সার্বিক খরচ বাহন করিব। কিন্তু আমার ছেলে বেআইনী ভাবে কাঞ্চনপুর নানার বাড়ি এতিমের মত নিরাপত্তা হিনতায় ভুগে অমানুষ হবে এটা কখনো হতে দেব না। অতএব প্রশাসন,সাংবাদিক,মানবাধিকার সংস্থা,সরকার,স্থানীয় চেয়ারম্যান, অত্র এলাকার মান্যগণ্য ব্যক্তি বর্গ সহ সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে বিনিত প্রার্থনা উপরোক্ত বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষ্যে আমার ছেলে আমার হেফাজতে রেখে তার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার ক্ষেত্রে আপনাদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি সেই সাথে যে ব্যক্তি আদালতে মিথ্যা সাক্ষি দেয় নতুবা অবৈধ ভাবে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বসবাস করে তাদেরও শাস্তি দাবি করছি।
বিগ্গাপন
ভুক্তভোগী জাহিদুল ইসলামের লিখিত অভিযোগ এর ভিত্তিতে আমাদের প্রতিনিধি বাসাইল উপজেলার কাঞ্চনপুর পশ্চিম পাড়া গেলে জানাজায় এলাকার সাবেক মেম্বার রাজা মিয়ার বাড়ির ভাইয়ের অংশের পাকা বাসায় কাঞ্চনপুর বি এ ফাজিল মাদ্রাসার গণিত শিক্ষক এমদাদুল হক ও একই এলাকার কালু শেখ এর মেয়ে (জাহিদের সাবেক স্ত্রী) স্বামী স্ত্রীর মত একই ছাদের নিচে বসবাস করছে। এ বিষয় বাড়ির মালিকের ভাই সাবেক মেম্বার রাজা মিয়া জানান এমদাদুল এবং সুমাইয়া এক বছর আগে বিয়ে করেন এরা দুজন স্বামী স্ত্রী পরিচয়ে আমাদের বাড়িতে আমার ভাইয়ের অংশের বাসায় ভারা থাকেন। ভাড়া দেয়ার আগে তাদের কোন পরিচয় পত্র বা ভারা দেয়ার কোন প্রমান পত্র দেখেছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান সুমাইয়া আমাদের এলাকার মেয়ে আর তার স্বামী এমদাদুল আমাদের এলাকার মাদ্রাসার শিক্ষক দুজনেই পূর্ব পরিচিত তাদের দুজনেই পুর্বে বিবাহিত ছিলো সুমাইয়ার সাবেক স্বামী এবং এমদাদুল এর সাবেক স্ত্রী তালাকের মাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়ার পর তারা দুজনে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে একত্রিত হয়ে একসাথে বসবাস করছে।সুমাইয়ার আগের স্বামীর একজন ছেলে আছে এবিষয়ে জানতে চাইলে রাজা মিয়া জানায় শুনেছি তার পূর্বের ঘরে একটি ছেলে আছে কিন্তু এ বাড়িতে ছেলেটি থাকেনা মনে হয় নানা নানির কাছে থাকে।
আর এমদাদুল এবং সুমাইয়া বিবাহিত এ বিষয়টি এই এলাকার সবাই জানে।কাঞ্চনপুর বি এ ফাজিল মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি প্রফেসর (অবঃ) আব্দুর রহিম খান এক সাক্ষাৎকারে গণিত শিক্ষক এমদাদুল হক ও সুমাইয়া আক্তারের বিয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান হ্যা তাদের বিয়ে হয়েছে বিয়েতে আমি দাওয়াত খেয়েছি তবে কাবিন বা বিয়ে পড়ানোর সময় আমি উপস্থিত ছিলাম না আমি শুধু দাওয়াত খেয়েছি। তারা বিবাহিত এবং এই এলাকায় দুজনে বাসা ভারা নিয়ে বসবাস করছে মেয়াটা পাশের একটি কোচিং এ পড়ায়। ছেলের বিষয়ে কিছু বলতে পাড়েনি।একই মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মোঃ আব্দুল বাতেন আমাদের প্রতিবেদকে জানান আমাদের গণিতের শিক্ষক এমদাদুল এবং সুমাইয়ার বিয়েতে আমিও দাওয়াত খেয়েছি তবে বিয়ে পড়ানোর সময় আমি ছিলাম না মনেহয় স্থানীয় মসজিদের ইমাম সাহেব বিয়ে পড়াতে পারে। তারা স্বামী স্ত্রী তাদের বিয়ে হয়েছে এলাকার অনেকেই জানে এবং স্বামী স্ত্রী হিসেবে এই এলাকায় ভাড়া থেকে শিক্ষকতা করছে।
সুমাইয়া আক্তারের সাথে কথা বলতে তার ভাড়া বাসায় গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি জাহিদের পত্রে উল্লেখিত মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করলে ফোন টি বন্ধ দেখায়।
গ্গিাপন
সুমাইয়ার বর্তমান স্বামী কাঞ্চনপুর বি এ ফাজিল মাদ্রাসার গণিত শিক্ষক এমদাদুল হকের সাথে দেখা করলে সে ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি হননি তিনি জানান সুমাইয় আমার আত্মীয় পূর্বপরিচিত আমাদের বিয়ে হয়নি, বিয়ে ঠিক হয়ে আছে কিন্তু স্বমী-স্ত্রী পরিচয়ে একই বাসায় একই ছাদের নীচে বসবাস করছেন জানতে চাইলে তিনি জানান এটা আমার ব্যক্তিগত বিষয় এ বিষয় কিছু বলতে পারব না বলে চলে যায়। সে নিজেই বলেছে বিয়ে হয়নি তাহলে একই ছাদের নিচে সুমাইয়ার সাথে স্বামী-স্ত্রীর মত বসবাস করেন কিভাবে এই প্রশ্ন থেকেইে যায় এবং বিষয়টি রহস্যময় বলে মনে হয় ।
কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মামুনুর রশীদ খান জানান তারা বিবাহিত মর্মে আমি প্রত্যায়ন পত্র দিয়েছি তারা স্বামী -স্ত্রী আমি সুমাইয়ার কাছে জিজ্ঞেস করেছি তিনি আমাকে এমদাদুলের সাথে বিয়ের কথা স্বীকার করেছে এছারা এলাকার সবাই জানে ছেলের বিষয়ে কথা হয়নি তখন শুনেছি থানায় ফয়সালা হয়েছে ছেলে আইনগত ভাবে বাবার কাছেই থাকবে সুমাইয় দুদিনপর ছেলেকে ছেলের বাবার কাছে বাবার হেফাজতে দিয়েদেবে কিন্তু আর দেয়নি। আমি এখন জেলের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এবং আইন গত হিসেবে সোলেনামা অনুযায়ী তার বাবার হেফাজতে দিয়ে দেয়ার জন্য বলছি । ছেলে এখানে মানুষ হওয়ার পথে বাধা আসতে পারে সে ক্ষেত্রে তাকে বাবার হেফাজতে দিয়ে দেয়া উচিৎ এছাড়া আইন গত ভাবে ছেলেকে বাবাই পায় এরা ছেলেকে বাবার সাথে দেখা করতে দিচ্ছেনা আবার বাবার হেফাজতে না দিয়ে এক ধরনের অপরাধ করছে এদের শাস্তি হওয়া দরকার।
এলাকাবাসী জানান এরা স্বামী-স্ত্রী হিসেবেই আমরা জানি নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক কয়েকজন জানান মেয়েটি আমাদের প্রতিবেশী আত্মীয় আমরা অনেক বুঝিয়েছি ছেলেটিকে তার বাবার হেফাজতে দিয়েদেয়ার জন্য কিন্তু সে কারো কথাই মানেনা তার এক ছোট ভাই অছে তার কোন সন্তান নাই যে কারনে ছেলেটিকে দিচ্ছেনা এখানে থাকলে ছেলেটির ভবিষত অনিষ্চিত।
বাসাইল কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যন শামীম আল মামুন (ছোট মানুন) জানায় আমি আভিযোগ পেয়েছি, এরি মধ্যে আমি বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছি সুমাইয়া এবং মাদ্রাসা শিক্ষক এমদাদুল স্বামী-স্ত্রী হিসেবে সাবেক মেম্বর রাজা মিয়ার ভাইয়ের অংশের বাসায় ভারা নিয়ে এক সাথে বসবাস করছে আগের ঘরের ছেলেটি তার নানা-নানীর সাথে থাকে দু-এক দিনের মধ্যে মাদ্রাসার সভাপতি, প্রিন্সিপাল এলাকাবাসী সহ তাদের নিয়ে পরিষদে বসে সমাধানের চেষ্টা করব যদি তাদের বিয়ে না হয় তাহলে সামাজিক ভবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়া এবং ছেলে যদি আইনি ভাবে তার বাবার হেফাজত পায় আর ছেলের উজ্জল ভবিষৎ বিবেচনা করে এলাকাবাসীকে নিয়ে তার বাবার হেফাজতে অথবা উভয়ের হেফাজতে যেটা ভাল হয় স্থানীয় সকলের উপস্থিতি ও মতামতের ভিত্তিতে সমাধানের চেষ্টা করব।
এদিকে ছেলের বাবা জাহিদ হাসান ছেলেকে পাওয়ার জন্য দ্বারে দ্বারে সহযোগিতা চাচ্ছে নিজের ছেলের ভবিষত কে না ভলো চায় ছেলের চিন্তায় দিশেহার বাবার আকুতি ছেলের উজ্জল ভবিষতের কথা চিন্তা করে বাবার হেফাজতে ছেলেকে ভালো পরিবেশে ভালো স্কুলে লেখাপড়ার সুযোগ করে দিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন।