টাঙ্গাইলে পার্ক বাজার মাছ ব্যবসায়ী আকবর বাপ্পী কেমোবাইল ফোন ডেকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
মঙ্গলবার(২২মে) ২৩খ্রিঃ দিবাগত রাত ০১:৩০হতে ০২টার মধ্যে টাঙ্গাইল পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের দিঘুলীয়া শহীদ মিজানুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান গেটের সামনে এই হত্যাকান্ডের ঘটনাটি ঘটেছে ।
বিজ্ঞাপন
নিহত আলী আকবর বাপ্পী টাঙ্গাইল পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের পাড়দিঘুলীয়া এলাকার মৃতঃ দেলবর বেপারীর ছেলে।
টাঙ্গাইল সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আবু ছালাম মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিজ্ঞাপন
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার দিবাগত রাত ০৮ ঘটিকায় কল পেয়ে বাপ্পী স্থানীয় একটি মুদির দোকানে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। ভীর রাতে দিঘুলীয়া শহীদ মিজানুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান গেটের সামনে বাপ্পির ক্ষতবিক্ষত দেহ পরে থাকার খবর পেয়ে টাঙ্গাইল মডেল থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে আসেন পুলিশের মাধ্যমে রাত আনুমান ০২:০০ঘটিকায় খবর পেয়ে বাপ্পির স্ত্রী আখিঁ আক্তার বিদ্যালয়ের গেটের সামনে বাপ্পির রক্তাক্ত ও ক্ষতবিক্ষত নিথর দেহ দেখতে পায়।পরে বাপ্পির দেহ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠালে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাপ্পিকে মৃত ঘোষনা করেন।
বিজ্ঞাপন
টাঙ্গাইল সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আবু ছালাম মিয়া বলেন, মঙ্গলবার রাতে ব্যবসায়ী বাপ্পিকে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা কুপিয়ে হত্যা করে পাড়দিঘুলীয়া শহীদ মিজানুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান গেটের সামনে ফেলে রেখে যায়।
বিজ্ঞাপন
স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুলতান উদ্দিন খান ঘটনাস্থল থেকে হাসপাতালে পাঠান সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাপ্পিকে মৃত ঘোষনা করলে সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত শেষে লাশটি থানায় নিয়ে আসে। পরে ময়নানাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হযয়।তিনি আরোও জানান, মরদেহের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের অসংখ্য চিহ্ন রয়েছে। এ ঘটনায় থানায় এখন পর্যন্ত কোনো মামলা দায়ের হয়নি। ময়নাতদন্তের পর মরদেহ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
উল্লেখ্য,বাপ্পি টাঙ্গাইল পার্ক বাজারে মাছের ব্যবসা করতেন। বাপ্পি পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিল। তিনি ২ কন্যা ১ ছেলের জনক। নিহত বাপ্পির মা জানান আমার চেলের সাথে কারো শত্রæতা ছিলোনা কেন আমার ছেলেকে এভাবে মাইরা ফালাইল আমার ছেলে ভালো পোলা আমার দেখভাল করত ঘর ছোট ছোট তিনটা বাচ্চা এদের কি হব্ েআমি হত্যাকারীর ফাঁসী চাই। বাপ্পির স্ত্রী আখিঁ আক্তার জানান আমার স্বামী খুব ভালো মানুষ ছিলেন তাকে যারা র্নিমম ভাবে হত্যা করেছে আমি আমি তাদের বিচার চাই ্ আমার চোট ছোট বাচ্চাদের যারা এতিম করল আমি সেই হত্যাকারীর ফাঁসী চাই । এই হত্যা কান্ডটি এলাকায় ব্যপক চান্চল্য সৃস্টি করেছে ্পুরো টাঙ্গাই শহর জুড়ে আলোচনার বিষয় বস্তু এখন বাপ্পিকে কেন, কারা ,কি কারণে এভাবে হত্যা করলো ? এলাকা বাসী সংশ্লিষ্ঠ র্কতৃীপক্ষের দৃষ্টিআর্কশন করেছেন দ্রæত হত্যাকারীদের সনাক্ত করে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে বিচারের মাধ্যমে ফাঁসির সাজা দেয়া হোক । এরি র্পোট লেখা পর্যন্ত কেহ গ্রেফতার হয়নি।