নাগরপুর মসজিদের নির্মাণ কাজে সহযাগিতা কামনা
নাগরপুর থেকে কায়কোবাদ : অর্থাভাবে থমকে গেছে টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মামুদনগর ইউনিয়নের শুনসী পশ্চিমপাড়া আল মদিনা জামে মসজিদের নির্মাণ কাজ। ওই গ্রামের প্রবাসী মা: ইসমাইল হোসন ও মা: শুকুর আলী মিয়া দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরব থাকেন। তারা দুইজন সৌদির সৌন্দর্য্যমন্ডিত মসজিদ দেখে মুগ্ধ হয়ে নিজে এলাকায় সৌদি মডেল দৃষ্টিনন্দন একটি মসজিদ স্থানীয় এলাকাবাসীর সহযাগীতায় স্থাপনের উদ্যােগ গ্রহণ করেন। এগারো শতাংশ ভূমিতে ১৬টি পিলারের উপর ১ম ও ২য় তলার ছাদসহ একটি বড় গম্বুজের কাজ চলমান রয়েছে। তবে মসজিদের ২য় তলার কাজ সম্পন হওয়ার আগেই অর্থাভাবে আটকে গেছে মসজিদটির কাজ। শুধু মসজিদ ভবনই নয়, বাকী রয়েছে ৭০ ফুট উচ একটি মিনার, ওযুখানা ও স্যানিটেশন ব্যবস্থ। এমন পরিস্থিতিতিতে প্রবাসী ও বিত্তবানদের সহযাগিতা কামনা করেছেন মসজিদ কমিটির সভাপতি মা: ইসমাইল হােসেন সহ দ্বায়িত্বশীলরা।
বিজ্ঞাপন
বর্তমানে মসজিদটিতে স্থানীয় বাসিদা ও পথচারীসহ সহ
স্রাধিক মুসল্লি নামাজ আদায় করেন। নির্মাণ কাজের সাথে জড়িত সংশ্লিষ্টরা জানান, ৭০ ফিট উচু একটি মিনার, ওযুখানা ও স্যানিটশনসহ মসজিদের মূল ভবনের সম্পূর্ণ নির্মান কাজ শেষ করতে প্রয়াজন মােটা অংকের আর্থিক সহায়তা। মুসল্লিদর প্রত্যাশা-আর্থিক সহায়তার হাত আরা প্রসারিত করবেন এলাকাবাসিসহ আশেপাশ অঞ্চলের বিত্তবান ও প্রবাসীরা।
বিজ্ঞাপন
মসজিদ কমিটির সহ-সভাপতি সৌদি প্রবাসী মা:শুকুর আলী মিয়া বলেন, সৌদি আরবের একটি মসজিদের আদলে এই মসজিদটি নির্মাণ করা চ্ছে। মসজিদটির কাজ সম্পূর্ণ হলে উপজলার মধ্যে দখার মত একটি মসজিদ হবে এটি। নির্মাণ কাজ এপর্যায় প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা ব্যয় হয়েছে। মসজিদটি সম্পূর্ণ করতে আরা ১ কােটি টাকার প্রয়াজন। যা আমাদর পক্ষে কােন ভাবই সম্ভব না ।
বিজ্ঞাপন
মসজিদ কমিটির সভাপতি সদি প্রবাসী মাে:ইসমাইল হাসন জানান, আমাদর ধারনা ছিল ৭০ থক ৮০ লাখ টাকায় মসজিদের কাজ শেষ করতে পারবাে। কিন্তু বর্তমানে রডসহ সকল জিনিস পত্রের দাম বড়ে যাওয়ায় প্রায় দিগুন খরচ হচ্ছে। তাই আমিসহ এলাকবাসী সকল বিত্তবান ও প্রবাসী ভাইদের সহযাগীতা চাছি। আপনাদর বিকাশ বা নগদ থেকে যে যতটুকু পারেন মসজিদ কমিটির এই নম্বরে ০১৭৪৬৪৬০৬৩২ সহযাগীতা করার অনুরাধ করছি।
নাগরপুর,টাঙ্গাইল/তারিখ: ৩০.০৭.২০২৩