অন্যের ফেজ বুক / পেইজ হ্যাক করে অথবা ফেক আইডি খুলে বিভিন্ন ভাবে ক্রাইম করছে একটি কুচক্রী মহল।
আওয়ামী পন্থী কিছু কু চক্রী মহল সারা দেশে বিভিন্ন সময় নানান ক্রাইম করে বেড়িয়েছে শৈরাচার সরাকার পতনের পর নিজেরা এলাকায় আসতে বা সামনে আসতে না পারলেও সামাজিক মাধ্যমে ফেক আইডি / পেজ খুলে আবার অন্যান্য আইডি হ্যাক করে বিভিন্ন মানুষের ছবি দিয়ে নানা রকম কুৎসা রটিয়ে পোস্ট করে বিভিন্ন গ্রুফে শেয়ার করে সাইবার ক্রাইম করছে।তাদের নেতারা মামলা হামলা খেয়ে পালিয়েছে সে নিজেও পালিয়ে বেড়াচ্ছে পালিয়ে থেকে তার নেতার সাথে সাধান মানুষ, সাংবাদিক, কবি,সাহিত্যিক,চিকিৎসক বিভিন্ন পেশার মানুষ কোনো সরকারি অনুষ্ঠানে ছবি উঠালে বা কোনো বিয়ের দাওয়াতে ছবি উঠালে সেই ছবি ঐসব ফেক আইডিতে পোস্ট করে তাদের কাছথেকে টাকা আদায় করার চেষ্টা করছে।
বিজ্ঞাপন
দেশের সকলকে নিজেদের সোসাল মিডিয়ার আইডি আদের সেইফ রাখতে হবে এবং খুবই সতর্ক থাকতে হবে।
দেশে যে সরকার থাকে তার মন্ত্রীপরিষদ, এমপি স্থানীয় নেতা কর্মীরা সরকারি অনুষ্ঠান /কর্মসূচিতে সাধারণ জনগনের সাথে মিশে সাধারণ জনগনের সাথে ছবি উঠে দলীয় হিসাবে নয়,সাধারণ মানুষ হিসেবেই সরকারের ব্যক্তি দায় সাধাণ মানুষের নয়। যার যার কর্ম ফল সে সেই ভোগ করবে। বর্তমান সরকারের সাথে আনেকেই সাক্ষাৎ করবে ছবি উঠবে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা যানাবে অভিনন্দন যানাবে এটাই সাভাবিক, পূর্বেও হয়েছে ভবিষ্যতে হবে। কোনো অনুষ্ঠানে আবার পরিবারের সাথে দেখা হয় সেখানেও ছবি তোলাহয় পূর্বেও হয়েছে পরবর্তীতেও হবে। কারন যে সরকার ক্ষমতায় থাকে এই দেশের সাধারণ জনগনের তাকেই মানতে হয়। মেনে আসছে ভবিষ্যতেও মানবে। সরকারি কর্মকর্তা আমলা থেকে শুরু করে বিভিন্ন নেতাদের কাছে কাজের প্রয়োজনে জনগন যাবে,দাবি নিয়ে যাবে সে দাবি সরকার মানব কি না সেটা সরকারের সিদ্ধান্ত যৌক্তিক দাবি না মানলে আন্দোলনে যাবে। সেখানেও ছবি উঠানোহয় সামাজিক মাধ্যমে ছেড়েও দেয় এটাই সাভাবিক। তাই বলে মন্ত্রী আমলা নেতা দের দুর্নীতির ভাগী সাধারন মানুষ বা কোনো ভি আইপি নয়।
বিজ্ঞাপন
এখন আসি মুল কথায় বিগত শৈরাচার আওয়ামিলীগ সরকার পতনের পর এর কতিপয় শুভাকাঙ্ক্ষী কিছু কুচক্রী মহল যারা কখনোই বৈধ পথে সামনাসামনি আসতে পারেনা তারা ব্যাক্তিগত শত্রুতায় অবৈধ ব্যক্তিগত সুবিধা না পেয়ে পেছন থেকে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে, ফেজ বুকে অন্যের আইডি/পেইজ হ্যাক করে বা ফেক আইডি খুলে ওইসব ছবি পোষ্ট করে সেখানে অশ্লীল ভাষা বেবহার করে মানহানি সহ বিভিন্ন মিথ্যাচার চালাচ্ছে। কি বোঝাতে? জনগনকে আই ওয়াস বা সরকারের কাছে নির্দোষ ব্যক্তদের দোষী বানাতে চাচ্ছে কিন্তু সরকার ও জনগন উদ্দেশ্য বুঝে বিধায় সুবিধা করতে পারছে না। এই ধরনের কাজ রিতি মত অপরাধ। এ ঘটনা প্রতিটি জেলাতেই হচ্ছে টাঙ্গাইলে ও এর ব্যতিক্রম নয়। সমন্বয়ক ছাত্র ভাই দের নিয়েও এমন কিছু ছড়াচ্ছে মানুষকে ভিন্ন পথে প্রভাহিত করার জন্য। প্রতি জেলায় জেলায় এমন গ্রুপ রয়েছে। যারা নিজেরা ছিলেন সেই শৈরাচার সরকারের তরুন নেতাদের তরুন বন্ধু কিন্তু সরকারি কোনো প্রগ্রামে তাকে দাওয়াত না দেয়ায় মনে কষ্ট এ রকম বিভিন্ন কারন রয়েছে।
বিজ্ঞাপন
টাঙ্গাইলে একটি কুচক্রী মহল কার স্ত্রী কার সাথে কোন নেতার বিয়ে তে বা কোন অনুষ্ঠানে ঐ নেতার স্ত্রীর সাথে ছবি উঠেছে সেই ছবি ফেক আইডিতে পোট করে কি বোঝাতে চেয়েছে?
বিজ্ঞাপন
দেশের জনগন বোঝে সরকার ও বোঝে। এই চক্রের বিরুদ্ধে এখনি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রাহন করা উচিৎ। কারন এরা পালালিয়ে পালিয়ে সাইবার ক্রাইম করে বেড়াচ্ছে।অনেক সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান /এনজিও /দলীয় /নির্দলীয় /পেশাজিবি সংগঠন, ভিয়াইপি বিশেষ ব্যক্তি নতুন ডিসি,এসপি,তথ্য অফিসার, মন্ত্রী হলে তাদের ফুল দিয়ে স্বগত জানাতে যাই সেখানে ছবিও তোলা হয়। সেগুলো সামাজিক মাধ্যমে ছাড়াও আছে আবার যারা নতুন আসবে তাদের ও আমরা স্বাগত জানাবে।
বিজ্ঞাপন
যারা অনের ফেজবুকআইডি / পেজ হ্যক করে ক্রাইম করছে তাদের দূত আইনের আওতায় এনে ব্যবস্থা নেয়ারর কন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।