ঢাকায় র্যাবের হাতে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার।
র্যাব-১২, সদর কোম্পানি সিরাজগঞ্জ এবং র্যাব-২, মোহাম্মদপুর, ঢাকা এর যৌথ অভিযানে সিরাজগঞ্জ জেলার কামারখন্দ থানা এলাকা হতে র্যাব-১২, সদর কোম্পানি সিরাজগঞ্জ এবং র্যাব-২, মোহাম্মদপুর, ঢাকা এর যৌথ অভিযানে সিরাজগঞ্জ জেলার কামারখন্দ থানা এলাকা হতে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার।
বিজ্ঞাপন
এর দিকনির্দেশনায় অদ্য ২১/১২/২০২৩ ইং তারিখ দুপুর ১২.৫০ ঘটিকার সময় মোঃ মারুফ হোসেন পিপিএম, অধিনায়ক র্যাব-১২, সিরাজগঞ্জ এর দিক নির্দেশনায় র্যাব-১২ সদর কোম্পানি সিরাজগঞ্জ এবং র্যাব-২, মোহাম্মদপুর, ঢাকা এর একটি যৌথ আভিযানিক দল অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ওয়ারেন্টভুক্ত যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মোঃ সুলতান মাহমুদ (৩২), পিতা-মৃত আব্দুস সামাদ, সাং-বহুতী জোয়াল ভাঁঙ্গা (শিমুলতলা সংলগ্ন), থানা-সদর, জেলা-সিরাজগঞ্জ, সূত্রঃ- মিরপুর মডেল থানার মামলা নং-০৪, তারিখ-০৩-০৭-২০২১, ধারা-৭/৯ (১) স্মারক নং-৬০, তারিখ-৩১/১০/২০২৩ খ্রি. প্রসেস নং-১৮৭/২৩, মূলে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড মূলে গ্রেফতার করা হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায় যে, ভিকটিম মোছাঃ কল্পনা আক্তার আসামি মোঃ সুলতান মাহমুদ এর ঢাকায় একটি ব্যক্তিগত অফিসে চাকরি করত। আসামি মোঃ সুলতান মাহমুদ ভিকটিম মোছাঃ কল্পনা আক্তার এর ক্ষতি সাধনের জন্য বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তার অফিসের সামনের রাস্তা হতে একটি মাইক্রোবাসযোগে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এরই প্রেক্ষিতে ভিকটিমের পিতা মোঃ বাহাজ উদ্দিন (৫৯) ঢাকার মিরপুর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন যার মামলা নং-০৪, তারিখ-০৩-০৭-২০২১ ইং। গত ২৮ জুন ২০২১ তারিখ থেকে প্রায় আড়াই বছর আসামি পলাতক ছিল। পরবর্তীতে র্যাবের একটি চৌকষ দল গোয়েন্দা তৎপরতার মাধ্যমে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে পলাতক আসামি মোঃ সুলতান মাহমুদকে সিরাজগঞ্জ জেলার কামারখন্দ থানাধীন নলকা ব্রীজের উত্তর পার্শ্বে সিএনজি ষ্ট্যান্ড এর সামনে থেকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামিকে সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
সদর কোম্পানি, সিরাজগঞ্জ কোম্পানী কমান্ডার স্কোয়াড্রন লীডার মোহাম্মদ ইলিয়াস খান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।